টেলিভিশন (২০ পয়েন্ট)

  পয়েন্ট সমূহ
(লোড হচ্ছে...)
    Image by Pexels from Pixabay

    ভূমিকা:

    টেলিভিশন বিজ্ঞানের এক আশ্চর্য আবিষ্কার। টেলিভিশন শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ 'টেলি' ও লাতিন শব্দ 'ভিশন' থেকে। টেলি অর্থ দূরত্ব আর ভিশন অর্থ দেখা। টেলিভিশন এক বিস্ময়কর গ্রাহকযন্ত্র যার ছোট ছোট পর্দায় মুহুর্তেই ভেসে উঠতে পারে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে সম্প্রচারিত যেকোনো ঘটনা, অনুষ্ঠান ইত্যাদির সবাক জীবন্ত ছবি। আধুনিক মানব জীবনে টেলিভিশন  একাধারে পরামর্শদাতা, শিক্ষক এবং চিত্তবিনোদনের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হিসেবে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছে। তাই আধুনিক জীবনে টেলিভিশনের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    টেলিভিশন আবিষ্কার:

    ১৯২৬ সাকে স্কটিশ বিজ্ঞানী লোগি বেয়ার্ড মানুষের মুখের সাদা কালো ছবির সফল বৈদ্যুতিক সম্প্রচারে যে সফলতা দেখান, তারই পথ ধরে রুশ বংশদ্ভুত প্রকৌশলি জন বেয়ার্ডের কৃতিত্বে ১৯৩৬ সালে বিশ্বের প্রথম সফল টিভি সম্প্রচার করে বিবিসি। অতঃপর ক্রমশ উন্নতি লাভ করে ১৯৪৫ সালে এই যন্ত্রটি পূর্ণতা লাভ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টেলিভিশন ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সূচিত হয় এবং বিশ শতকের ৫০ এর দশকে বিশ্বে টেলিভিশনই প্রধান গণমাধ্যমের ভূমিকায় উঠে আসে।

    টেলিভিশনের ব্যবহার:

    আজ থেকে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে আমাদের দেশে টেলিভিশনের ব্যবহার শুরু হয়েছে। ধনী ও শৌখিন পরিবারেই প্রথম টেলিভিশন ব্যবহার দেখা যেত। বর্তমানে গ্রামে ও শহরে সব জায়গায় টেলিভিশনের প্রচলন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে শহর অঞ্চলে টেলিভিশনের সংখ্যা বেশি। বর্তমানে টেলিভিশন বিপুল্ল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। গান, নাটক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, হাসি, রম্যকথা, শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান, বিতর্ক, প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান, কৌতুক, সাহিত্যমূলক অনুষ্ঠান, শিশুদের জন্য অনুষ্ঠান ইত্যাদি আমাদের দেশের টেলিভিশনে প্রদর্শন ও সম্প্রচার করা হয়।

    সম্প্রচার:

    ব্যবসায়িক ভিত্তিতে প্রথম টেলিভিশন চালু করে লন্ডনের ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন 'বিবিসি'। আমাদের দেশে টেলিভিশন চালু হয়েছে ১৯৬৫ সালে।  প্রথমে ঢাকার ডি.আই.টি. (রাজউক) ভবন থেকে টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হয়। বর্তমানে রামপুরায় রয়েছে বিরাট টেলিভিশন ভবন। ১৯৯৬ সালে চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন ভবন নির্মিত হয়েছে এবং সেখানে একটি পৃথক কেন্দ্র চালু হয়েছে। ইংল্যান্ড, আমেরিকা, জাপান প্রভৃতি দেশে টেলিভিশন ব্যাপকভাবে প্রচলিত। এসব উন্নত দেশে শিক্ষা ও জ্ঞান লাভের একটি বিরাট মাধ্যম হিসবে টেলিভিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

    বাংলাদেশ টেলিভিশন:

    ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানি টেলিভিশন বাংলাদেশ টেলিভিশন-এ রুপান্তরিত হয়। ১৯৭৬ সালে বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের মাধ্যমে  ঢাকার বাইরে টিভি সম্প্রচার শুরু হয়। ১৯৭৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে টিভি কেন্দ্র চালু হয়। সাম্প্রতিককালে স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু হওয়ায় আমাদের দেশে টেলিভিশন নিম্ন বিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত পর্যন্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশেরও বেশি লোক এখন টিভি সেট এর অধিকারি এবং ৭০ শতাংশের উপরে লোক এখন টিভি দেখে থাকেন।

    টেলিভিশনের উপকারিতা:

    বিজ্ঞানের অবিস্মরণীয় আবিষ্কারের মধ্যে টেলিভিশন অন্যতম একটি আবিষ্কার। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয়ক্ষেত্রে টেলিভিশনের উপকারিতা অনস্বীকার্য। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পৃথিবীর কোথায় কী ঘটছে তা আমরা ঘরে বসেই মুহূর্তের মধ্যে আমাদের চোখের সামনে দেখতে পাই। টেলিভিশন আবিষ্কারের পূর্বে মানুষ তা কল্পনাও করতে পারতো না।

    জাতীয় জীবনে টেলিভিশন:

    জাতির সামগ্রিক উন্নয়নে টেলিভিশনের অবদান ব্যাপক। টেলিভিশনের মাধ্যমে সরকার দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, শিক্ষাব্যবস্থা, কৃষিব্যবস্থা, নিরক্ষরতা দূরীকরণ, পইবার-পরিকল্পনা ইত্যাদি সমাধান সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করেন এবং জনগণও সকল সমস্যা সম্পর্কে সচেষ্ট হন। সুতরাং, জাতীয় জীবনে বিশেষ করে শিক্ষাক্ষেত্রে এবং চিত্তবিনোদনের ক্ষেত্রে টেলিভিশনের গুরুত্বপূর্ণ অবদান অনস্বীকার্য।

    সংবাদ মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন:

    স্যাটেলাইট চ্যানেলের বদৌলতে টেলিভিশন এখন দিবারাত্র ২৪ ঘণ্টা তথ্য প্রচার করে থাকে। স্যাটেলাইটের যুগে বিশ্ব পরিণত হয়েছে Global village-এ। এখন বিশ্বজগতের প্রতিমুহুর্তে গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্পর্কে অবগত থাকা আধুনিক জীবনপদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ দিক। সংবাদ মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশনের ভূমিকায় এখন গ্রামের নিরক্ষন মানুষও তথ্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠতে শুরু করেছে।

    শিক্ষাক্ষেত্রে টেলিভিশন:

    শিক্ষার উন্নয়নে টেলিভিশনের ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। টেলিভিশনের সাহায্যে শিক্ষাদান পদ্ধতি সহজ ও সুগম হয়। হাতে-কলমে একত্রে বহজনকে শিক্ষা দান করা যায় এবং এ শিক্ষা চিত্তাকর্ষক ও উপভোগ্য হয়। ইংল্যান্ড,আমেরিকা, জাপান প্রভৃতি দেশের অধিকাংশ বিদ্যালয়ে শ্রেণীকক্ষে টেলিভিশন সেটের ব্যবস্থা রয়েছে। শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন পাশ্চাত্যের দেশসমুহ সর্বাপেক্ষা প্রশংসনীয় ও উল্লেখযোগ্য। টেলিভিশনে তথ্য প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে সে স্থানের বা বস্তুর দৃশ্যের বর্ণনা দেখানো হয় বলেই এটি শিক্ষার উপযুক্ত মাধ্যম দেশের পশ্চাতপদ জনগণের মধ্যেও উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রসারে টেলিভিশন কিছুটা হলেও ভূমিকা রেখেছে। টেলিভিশনের মাদ্যমে সম্প্রাচারিত দূরশিক্ষণ কর্মসূচিতে উল্লেখযোগ্য সাড়া পাওয়া গেছে, উন্মুক্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষন কর্মসূচি বাস্তবায়নেও টেলিভিশনের ভূমিকা প্রশংসনীয়।

    বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন:

    টেলিভিশনের আরেক উল্লেখযোগ্য অবদান চিত্তবিনোদনের চাহিদা পূরণ। কর্মক্লান্ত মানুষ দিনে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে ঘরে ফিরে যখন টেলিভিশনের পর্দার সামনে বসে তখন তার সব ক্লান্তি যেন এক নিমিষেই দূর হয়ে যায়। এ যান্ত্রিক জীবনে চিত্তবিনোদনের অবকাশ আরো ব্যাপক হওয়া প্রয়োজন। মানুষের জীবনের এ সামান্য অবসরটুকুকে আনন্দময় করে তুলতে টেলিভিশনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান বিশ্বে টেলিভিশন কেবল শহরের গুটিকয়েক মানুষের কল্যাণেই নিয়োজিত নয়,বরং বিশ্বের জনসাধারণের জন্য টেলিভিশন গুরুত্বপূর্ন জনসংযোগ মাধ্যম। 

    খেলাধুলার প্রসারে টেলিভিশন:

    খেলাধুলার মান উন্নয়নে টেলিভিশন তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ খেলা গুলো সরাসরি বা ধারণ করে আধিক হারে দেখালেও সম্প্রতি বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেট এবং অলিম্পিক প্রাচারের মাধ্যমে আমাদের তরুণ মনে দারুণ উৎসাহের সঞ্চার হয়েছে। যার কারণে টেলিভিশন সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।

    সরকারের প্রচার মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন:

    গণতান্ত্রিক সরকার সৃষ্টির একটি উৎকৃষ্ট মাদ্যম টেলিভিশন। এর মাধ্যমে রাষ্ট্র প্রধান বা দেশের প্রখ্যাত নেতাগণ জনগণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করে দেশ ও সমাজের কল্যাণের লক্ষ্যে গণসচেতনতা ও জনমত সৃষ্টি করতে পারেন। সরকারের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন পরিকল্পনা ও কার্যাবলির প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করে সরকার ও জনগণের মধ্যে একটি গভীর যোগসূত্র গড়ে তোলা সম্ভবপর হতে পারে।

    সচেতনতায় টেলিভিশন:

    সমাজের নানা প্রকার দুর্নীতি, অপরাধ প্রবণতা ইত্যাদি বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে সুস্থ সুন্দর সমাজ গঠণের ক্ষেত্রে টেলিভিশনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আইন-আদালত, দৃষ্টিকোণ, পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের চোরাচালানি, কালোবাজারি, দুর্নীতি, ধুমপান বা মাদকদ্রব্যের মরণনেশা ইত্যাদি বিষয়ের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায়, অর্থনৈতিক উন্নয়নে, নৈতিক অধঃপতন রোধে এবং দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে টেলিভিশনের ভূমিকা অসামান্য।

    জাতি গঠণে টেলিভিশন:

    জাতিগঠনে টেলিভিশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। টেলিভিশনে বয়স্ক ও গণশিক্ষার প্রচারকে নিরক্ষরতা দূরীকরনের অন্যতম উপায় হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। সেই সাথে দূর শিক্ষণের মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষারবিস্তারে টেলিভিশন কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও কুসংস্কার, সচেতনতা, পরিবার পরিকল্পনা, নারী উন্নয়ন, কৃষিশিক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে দেশের মানুষকে যথার্থ সচেতন, তথ্যভিজ্ঞ ও অনুপ্রাণিত করতে পারে টেলিভিশন। 

    কৃষির উন্নয়নে টেলিভিশন:

    বাংলাদেশ একটি কৃষিনির্ভর দেশ। জাতীয় উন্নতির অন্যত্ম শর্ত কৃষির উন্নতি। এ লক্ষ্যে টেলিভিশন উন্নত পদ্ধতিতে চাষাবাদ, সঠিক সময়ে উপযুক্ত শস্যের আবাদ, মৎস্য চাষ, পশুপালন, খামার স্থাপন ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদন, আলোচনা ও প্রশিক্ষণমূলক অনুষ্ঠান প্রচার করে বাংলাদেশের অশেষ উপকার সাধন করা যায়।

    ব্যবসায়িক অগ্রগতিতে টেলিভিশন:

    বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত দ্রব্যের গুণাগুন সম্পর্কে টেলিভিশনের মাধ্যমে জনগণকে জানিয়ে তাদেরকে ক্রেতায় পরিণত করা যায়। কেননা, বিজ্ঞাপনের সফল মাধ্যম এই টেলিভিশন। তাই উৎপাদঙ্কে ত্বরান্বিত করে, বাজার সৃষ্টিতে সহায়ক করে, সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক সহায়তা করে টেলিভিশন।

    জনসংখ্যা সমস্যা সমাধানে:

    জনসংখ্যা সমস্যা আমাদের দেশের এক নম্বর সমস্যা। টেলিভিশনের মাধ্যমে জনসংখ্যার এই মারাত্মক অবস্থার ভয়বহ পরিণতি সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা যায়। তাছাড়া জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পদ্ধতির কার্যকারিতে, ব্যবহার পদ্ধতি ইত্যাদির সম্পর্কে জনগণকে জানানোর মাধ্যমেও তাদের সচেতন করা যায়। 

    সরকারের প্রচার মাধ্যম হিসেবে টেলিভিশন:

    গণতান্ত্রিক সরকার সৃষ্টির একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম টেলিভিষন। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রপ্রধান বা দেশের প্রখ্যাত নেতাগণ জনগণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করে দেশ ও সমাজের কল্যানের লক্ষ্যে গনসচেতনতা ও জনমত সৃষ্টি করতে পারেন। সরকারের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন পরিকম্পনা ও কার্যাবলির প্রামাণ্য চিত্র প্রচার করে সরকার ও জনগণের মধ্যে একটি গভীর যোগসূত্র গড়ে তোলা সম্ভবপর হতে পারে।

    অপকারিতা:

    সঠিকভাবে ও সঠিক পথে পরিচালিত না হলে টেলিভিশনের অপ-প্রভাবও অত্যন্ত বেশি। কুরুচিপূর্ণ নাটক, গান, নৃত্য, চলচ্চিত্র, বিদেশী ছায়াছবি, নাটক ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হত্যা, রাহাজানি, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, আচার-আচরণের উগ্রতা, নারী নির্যাতন, ধূমপান, মদ্যপান, মাদকদ্রব্য সেবন বা অন্যান্য যেকোনো অপসংস্কৃতিতে টেলিভিশন জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। কোমলমতি বালক-বালিকা, তরুণ-তরুণী ও ছাত্রছাত্রীদের উপর এর ক্ষতিকর প্রভাব অনেক সময় নৈতিক অধঃপতনকে ত্বরান্বিত করে। টেলিভিশনে শিক্ষামূলক ও নির্মল আনন্দদায়ক অনুষ্ঠান প্রচাওরি সমগ্র জাতির ঐকান্তিক কামনা।

    উপসংহার:

    উন্নতরুচি, সাংগঠনিক তৎপরতা ও শিল্প নির্দেশক, সৎ উদ্দেশ্য এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষা সংস্কৃতি বিস্তারের মহৎ আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে টেলিভিশনকে জনকল্যানের অন্যতম মাধ্যম রূপে গএ তোলা যায়। এজন্য অনুষ্ঠান নির্বাচন কর্তৃপক্ষের সচেতন হওয়া উচিত। টেলিভিশনের শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানগুলো উপভোগ করে দেশ ও জাতি গঠণে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখা আমাদের সকলেরই উচিত।

    Related Posts:

    Disqus Comments
    © 2020 রচনা স্টোর - Designed by goomsite - Published by FLYTemplate - Proudly powered by Blogger